রত্নদীপা দে ঘোষ

ফিকফিক হাসে চাঁদের রুমাল, সূর্যের হস্তাক্ষরে ফুটে ওঠে

লেখকের রক্তাল্পতা! অনুতাপের অ-আ ছাপা হয় প্রচ্ছদে

নিদ্রিত অলিন্দ শুনতে পায় না ঠুনকো সময়

এমন তো কতই হয়!

মূল্যবান ঠিকানা হারিয়ে ফেলার পরে রূপসী আগুন

ছারখার করে আকাশ। তারাবালি আর ঢেউয়ের

ফসফরাস খোদাই করে ছায়াপথের রোগাচোখ  

পাখিদের ভারি জুতোর মচমচ শব্দে উড়ে যায় ভাতঘুম ভাঙা গাছ

সাঁকোহীন ঘাসের জঙ্গলে যৌনসঙ্গীত! রতিসুখ পাখনা মেলে, জিভ দিয়ে

চাটে ঘাম! জরায়ুর ইন্দ্রজাল ফেটে বেরিয়ে আসে ম্যাজিকবাক্স! মানুষের

মতো দেখতে কেউ একজন নিড়ানি চালায় দেব আর দেবতার যৌথক্ষেত্রে

মেঘছেঁড়া কাশের চিবুকে তাজমহলের আলো আর ইস্পাত ওড়াউড়ি

করে। এমন তো কতই হয়!

ঝোপঝাড়ের আড়ালে ফুলচাষের বস্ত্রহরণ করে হেমন্তের ঈশ্বর!

Comments