প্রতি শেষে ছিল কঠোর উপবাস; আড়ালপ্রিয় যৌবন আর পাশের বাড়ির পেঁয়াজ-রসুনের ঘ্রাণাস্বাদন!
কিছু বর্ণ এখানে হস্তক্ষেপকারী; বাধ সেধেছে কঠিন সংযমে।
শুনেছি, ভালোবাসায় দৈহিক লাবণ্য বাড়ে; আমি নিয়মিত শুকিয়ে গেছি চার-পাঁচটা ভাঁজহীন ভালোবাসায়!
যথারীতি আবার হয়েছি সতেজ।
আবার একাদশী ভেঙে সমুদ্র-উপকূলে ঘর বেঁধেছি ভাদ্রপদের চাঁদের আলোয়!
Comments
Post a Comment