একফোঁটা ভ্যাসলিনও জোটেনি। তবু কাতিল চাঁদকে ভাড়া করে আবাসনের বিপরীতমুখী বিষ্ণুপট। বেশ, মানলাম কিন্তু মূর্তির সামনে অবিশ্বাস্যভাবে মুন্ডু কেটে বসানোর ইচ্ছা গুপ্ত রেখেছিল কয়েকটি ইলিশ!
মূর্খ মহিলার মতো মাছের কানকোয় জল,
পাখনায় বাতাস করেছিলাম। ফুরসত পেয়েই শ্রীহরি সবার সাক্ষাতে আমার চৌদ্দপুরুষের সমাধিতে কেরোসিন ঢাললো। আমি তো দাসী মাত্র...এত জ্বালানি খরচের পর আমার কাঠে কী আদৌ!
পথগামী নটের বদন পরিবর্তিত হতে দেখলাম ইলিশের অর্পিত নৈবেদ্যতে একথালা গান্ধীর ছবি।
Comments
Post a Comment