তুমি ফুঁ দাও, ধিকিধিকি জ্বলুক ছত্রছায়ার আবরণ। গৃহিনী সাজো, লাল-সাদা লুটোপুটি খাক হাতে। ওই হাত ধরে সভ্যতার চূড়ায় আদিমকালের গল্পের কাছে হৃদয় মেলে ধরেছি।
বহুকাল হয়ে গেছে তোমার সিঁথির রঙ কোনো এক বন্যায় ভেসে গেছে। শাড়ির পাড় বেয়ে ফিরেই তো আসতে হয় সংকটময় উঠোনে, যেখানে বাবা একসময় পা মেলে গুনগুনিয়ে লিখে দিত হরি-সংকীর্তন, মূক-বধির জীবনের কাছে এই ছিল অভূতপূর্ব দৃশ্য...
নির্ঘুম চোখ জানে এ অপলাপ নয়!
ভঙ্গুর শরীর অশ্রুমতী নদীর মতো বয়ে যায়, কালগহ্বরের সামনে দাঁড়িয়ে চিনেছি তারে।
জননী সে?
চেনাজানার সংলাপ রচনায় বাধ্যবাধকতা নেই!
সামান্য খিদের কাছে অসামান্য হয়ে ওঠো তুমি।
মনে-মনে কী ডাকি তোমাকে?
অন্নপূর্ণা বা ঈশ্বরী!
বাহ
ReplyDelete